EN
ব্রি-৮৪ ফুল ফাইবার চিকন চাল ২৫ কেজি
নতুন জাতের চাল বিশেষত গর্ভবতী মায়েদের শারীরিক বৃদ্ধি ও দুর্বলতা কাটাতে,অপুষ্টি দূর করতে ‘ব্রি-৮৪’র ধানের ভাত শরীরে জিংকের অভাব ৭০ শতাংশ পর্যন্ত পূরণ করবে।
Afra Enterprise
Category List
All products

(অক্টোবর-৩,২০২১ প্রথম আলো)।
শারীরিক বৃদ্ধি, দুর্বলতা কাটাবে ‘ব্রি-৮৪’র ভাতে ধানের ভাত শরীরে জিংকের অভাব ৭০ শতাংশ পর্যন্ত পূরণ করবে। অপুষ্টিতে ভোগা মানুষের জন্য উপকারী হবে এ ধানের ভাত।জিংকের অভাবে শারীরিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। গর্ভবর্তী মায়েদের শরীরে দেখা দেয় দুর্বলতা। শিশুর স্নায়ুতন্ত্রও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্ভাবিত ধানের একটি জাতের ক্ষেত্রে বলা হচ্ছে, এটি জিংক ও আয়রনসমৃদ্ধ। যেহেতু দেশের বেশির ভাগ মানুষই তিন বেলা ভাত খায়, তাই এ জাতের ধান জিংক ও আয়রনের অভাব দূর করবে।
জাতটির নাম দেওয়া হয়েছে ব্রি-৭৪, ৮৪, ৬২ ও ৭২। প্রথম দুটি জাত বোরো ও পরের দুটি আমন মৌসুমে চাষের উপযোগী। ২০১৭ সালে উদ্ভাবিত এই ধান ইতিমধ্যে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার মাঠে চাষ শুরু হয়েছে। ইনস্টিটিউট সূত্রে জানা গেছে, এ ধানের ভাত শরীরে জিংকের অভাব ৭০ শতাংশ পর্যন্ত পূরণ করবে। বিশেষ করে নিম্ন আয় ও অপুষ্টিতে ভোগা মানুষের জন্য উপকারী হবে এ ধানের ভাত।
শারীরিক বৃদ্ধি, দুর্বলতা কাটাবে ‘ব্রি-৮৪’র ভাতে ধানের ভাত শরীরে জিংকের অভাব ৭০ শতাংশ পর্যন্ত পূরণ করবে। অপুষ্টিতে ভোগা মানুষের জন্য উপকারী হবে এ ধানের ভাত।জিংকের অভাবে শারীরিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। গর্ভবর্তী মায়েদের শরীরে দেখা দেয় দুর্বলতা। শিশুর স্নায়ুতন্ত্রও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্ভাবিত ধানের একটি জাতের ক্ষেত্রে বলা হচ্ছে, এটি জিংক ও আয়রনসমৃদ্ধ। যেহেতু দেশের বেশির ভাগ মানুষই তিন বেলা ভাত খায়, তাই এ জাতের ধান জিংক ও আয়রনের অভাব দূর করবে।
জাতটির নাম দেওয়া হয়েছে ব্রি-৭৪, ৮৪, ৬২ ও ৭২। প্রথম দুটি জাত বোরো ও পরের দুটি আমন মৌসুমে চাষের উপযোগী। ২০১৭ সালে উদ্ভাবিত এই ধান ইতিমধ্যে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার মাঠে চাষ শুরু হয়েছে। ইনস্টিটিউট সূত্রে জানা গেছে, এ ধানের ভাত শরীরে জিংকের অভাব ৭০ শতাংশ পর্যন্ত পূরণ করবে। বিশেষ করে নিম্ন আয় ও অপুষ্টিতে ভোগা মানুষের জন্য উপকারী হবে এ ধানের ভাত।
ব্রি-৮৪ ফুল ফাইবার চিকন চাল ২৫ কেজি
2,625 BDT2,750 BDTSave 125 BDT
1
(অক্টোবর-৩,২০২১ প্রথম আলো)।
শারীরিক বৃদ্ধি, দুর্বলতা কাটাবে ‘ব্রি-৮৪’র ভাতে ধানের ভাত শরীরে জিংকের অভাব ৭০ শতাংশ পর্যন্ত পূরণ করবে। অপুষ্টিতে ভোগা মানুষের জন্য উপকারী হবে এ ধানের ভাত।জিংকের অভাবে শারীরিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। গর্ভবর্তী মায়েদের শরীরে দেখা দেয় দুর্বলতা। শিশুর স্নায়ুতন্ত্রও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্ভাবিত ধানের একটি জাতের ক্ষেত্রে বলা হচ্ছে, এটি জিংক ও আয়রনসমৃদ্ধ। যেহেতু দেশের বেশির ভাগ মানুষই তিন বেলা ভাত খায়, তাই এ জাতের ধান জিংক ও আয়রনের অভাব দূর করবে।
জাতটির নাম দেওয়া হয়েছে ব্রি-৭৪, ৮৪, ৬২ ও ৭২। প্রথম দুটি জাত বোরো ও পরের দুটি আমন মৌসুমে চাষের উপযোগী। ২০১৭ সালে উদ্ভাবিত এই ধান ইতিমধ্যে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার মাঠে চাষ শুরু হয়েছে। ইনস্টিটিউট সূত্রে জানা গেছে, এ ধানের ভাত শরীরে জিংকের অভাব ৭০ শতাংশ পর্যন্ত পূরণ করবে। বিশেষ করে নিম্ন আয় ও অপুষ্টিতে ভোগা মানুষের জন্য উপকারী হবে এ ধানের ভাত।
শারীরিক বৃদ্ধি, দুর্বলতা কাটাবে ‘ব্রি-৮৪’র ভাতে ধানের ভাত শরীরে জিংকের অভাব ৭০ শতাংশ পর্যন্ত পূরণ করবে। অপুষ্টিতে ভোগা মানুষের জন্য উপকারী হবে এ ধানের ভাত।জিংকের অভাবে শারীরিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। গর্ভবর্তী মায়েদের শরীরে দেখা দেয় দুর্বলতা। শিশুর স্নায়ুতন্ত্রও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্ভাবিত ধানের একটি জাতের ক্ষেত্রে বলা হচ্ছে, এটি জিংক ও আয়রনসমৃদ্ধ। যেহেতু দেশের বেশির ভাগ মানুষই তিন বেলা ভাত খায়, তাই এ জাতের ধান জিংক ও আয়রনের অভাব দূর করবে।
জাতটির নাম দেওয়া হয়েছে ব্রি-৭৪, ৮৪, ৬২ ও ৭২। প্রথম দুটি জাত বোরো ও পরের দুটি আমন মৌসুমে চাষের উপযোগী। ২০১৭ সালে উদ্ভাবিত এই ধান ইতিমধ্যে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার মাঠে চাষ শুরু হয়েছে। ইনস্টিটিউট সূত্রে জানা গেছে, এ ধানের ভাত শরীরে জিংকের অভাব ৭০ শতাংশ পর্যন্ত পূরণ করবে। বিশেষ করে নিম্ন আয় ও অপুষ্টিতে ভোগা মানুষের জন্য উপকারী হবে এ ধানের ভাত।